(ক) লিখিত পরীক্ষা: প্রথমে আপনাকে ২০ নাম্বারের লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। এ পরীক্ষায় ১৫-২০ মিনিটের বেশী সময়ের প্রয়োজন হয় না। এতে ৮-১০ মার্কের সংক্ষিপ্ত উত্তর ও বাকী অংশ MCQ প্রশ্ন থাকে। বিআরটিএ’র ওয়েবসাইটে দেওয়া প্রশ্ন ব্যাংক ভালোভাবে দেখে গেলেই লিখিত পরীক্ষায় পাশের নিশ্চয়তা ১০০%। ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার নমুনা প্রশ্নের জন্য https://goo.gl/wzMfzF - এ লিংকে ক্লিক করুন। ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তরের জন্য https://goo.gl/XmcdvR - লিংকে ক্লিক করুন আর MCQ প্রশ্ন-উত্তরের জন্য https://goo.gl/Dg8pxi - লিংকে ক্লিক করুন।
(খ) প্র্যাকটিক্যাল বা ব্যবহারিক পরীক্ষাঃ লিখিত পরীক্ষার পর প্র্যাকটিক্যাল বা ব্যবহারিক পরীক্ষার নেওয়া হয়। প্র্যাকটিক্যাল বা ব্যবহারিক পরীক্ষা দেওয়ার জন্য আপনাকেই মোটরসাইকেল বা প্রাইভেট কার নিয়ে যেতে হবে। মোটরসাইকেল বা প্রাইভেট কার না থাকলে সমস্যা নেই। পরীক্ষার স্থানেই আপনি ২০০-৫০০ টাকার বিনিময়ে মোটরসাইকেল বা প্রাইভেট কার পেয়ে যাবেন। ব্যবহারিক পরীক্ষায় সচরাচর জিগজ্যাগ টেস্ট নেয়া হয় অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ৮-১০ টা আকা-বাক খুঁটির মধ্যদিয়ে একবার সামনের দিকে গিয়ে আবার পিছনের দিকে চলে আসতে হয়।
(গ) মৌখিক পরীক্ষাঃ লিখিত পরীক্ষা ও প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষায় পাশ করার পর মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করাতে হয়। মৌখিক পরীক্ষায় সচরাচর রোড সাইন ও রোড মার্কিং এর উপর প্রশ্ন ধরা হয়। যেমন- দেয়ালে টাঙ্গানো ব্যানারের কোন একটি চিহ্ন দেখিয়ে বলবে এটা দ্বারা কি বুঝায় এ ধরনের। কিছু নমুনা চিহ্ন https://goo.gl/DXfZhJ- লিংককে দেওয়া হলো। মৌখিক পরীক্ষার সময় আপনার লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্সটি বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ রেখে দিবে। ১-২ সপ্তাহ পরে বিআরটিএ অফিস হতে তা আবার সংগ্রহ করতে হবে।
No comments:
Post a Comment